বাংলাদেশ সরকারের বিচার বিভাগ কার্যাবলী ও বৈশিষ্ট্য
বাংলাদেশের বিচার বিভাগের প্রকৃতি ও বৈশিষ্ট্য:
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ বিচার বিভাগ বাংলাদেশের প্রকৃতি ও বৈশিষ্ট্য হলো নিম্নরূপ:
১. স্তরভিত্তিক কাঠামো: বাংলাদেশের বিচার বিভাগের গঠন কাঠামোর স্তর ভিত্তিক।বিচার বিভাগের শীর্ষে রয়েছে সুপ্রিমকোর্ট এবং নিম্নে রয়েছে ইউনিয়ন পরিষদ ও পৌরসভার সালিশি আদালত।প্রত্যেক জেলায় রয়েছে দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলার জন্য জেলা জজ আদালত এবং সেশন জজ আদালত জেলা শহরের আদালত রয়েছে।
২. দেওয়ানি ও ফৌজদারি কার্যবিধির একই আদালতে বিচার: বাংলাদেশের উচ্চতর আদালতে ফৌজদারি ও দেওয়ানী মামলা বিচার সম্পন্ন হয় সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে এবং জেলা জেলা জজের আদালতে ফৌজদারি ও দেওয়ানী মামলার বিচার হয় তবে আদালতের দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলার জন্য স্বতন্ত্র আদালত রয়েছে।
৩. অধীনস্থ আদালতের শাসন বিভাগ বিচার বিভাগ পৃথক করণ: বাংলাদেশের উচ্চতর আদালত প্রশাসন বিভাগ থেকে স্বতন্ত্র হলেও দীর্ঘদিন পর্যন্ত জেলা প্রশাসকবৃন্দ বিচারকর্য সম্পাদনা করতেন 2007 সালের 1 নভেম্বর থেকে বিচার বিভাগকে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাহী বিভাগ থেকে পৃথক করা হয়।
৪. বিচার বিভাগীয় পর্যালোচনা: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো না হলেও বাংলাদেশের বিচার বিভাগীয় পর্যালোচনা ক্ষমতা রয়েছে জাতীয় সংসদ প্রণীত কোন আইন সংবিধান বহির্ভূত কিনা বিশেষ করে মৌলিক অধিকার সম্পর্কে আলোচনা করে থাকে।
৫. প্রশাসনিক ট্রাইবুনাল: সংবিধানের 117 অনুচ্ছেদে কর্মচারী ও রাষ্ট্রায়ত্ত সম্পত্তি ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত বিষয়ে পর্যালোচনা জন্য সংশোধনীর দ্বারা এক বা একাধিক প্রশাসনিক ট্রাইবুনাল প্রতিষ্ঠা করতে পারবে।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ বিচার বিভাগ বাংলাদেশের প্রকৃতি ও বৈশিষ্ট্য হলো নিম্নরূপ:
১. স্তরভিত্তিক কাঠামো: বাংলাদেশের বিচার বিভাগের গঠন কাঠামোর স্তর ভিত্তিক।বিচার বিভাগের শীর্ষে রয়েছে সুপ্রিমকোর্ট এবং নিম্নে রয়েছে ইউনিয়ন পরিষদ ও পৌরসভার সালিশি আদালত।প্রত্যেক জেলায় রয়েছে দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলার জন্য জেলা জজ আদালত এবং সেশন জজ আদালত জেলা শহরের আদালত রয়েছে।
২. দেওয়ানি ও ফৌজদারি কার্যবিধির একই আদালতে বিচার: বাংলাদেশের উচ্চতর আদালতে ফৌজদারি ও দেওয়ানী মামলা বিচার সম্পন্ন হয় সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে এবং জেলা জেলা জজের আদালতে ফৌজদারি ও দেওয়ানী মামলার বিচার হয় তবে আদালতের দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলার জন্য স্বতন্ত্র আদালত রয়েছে।
৩. অধীনস্থ আদালতের শাসন বিভাগ বিচার বিভাগ পৃথক করণ: বাংলাদেশের উচ্চতর আদালত প্রশাসন বিভাগ থেকে স্বতন্ত্র হলেও দীর্ঘদিন পর্যন্ত জেলা প্রশাসকবৃন্দ বিচারকর্য সম্পাদনা করতেন 2007 সালের 1 নভেম্বর থেকে বিচার বিভাগকে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাহী বিভাগ থেকে পৃথক করা হয়।
৪. বিচার বিভাগীয় পর্যালোচনা: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো না হলেও বাংলাদেশের বিচার বিভাগীয় পর্যালোচনা ক্ষমতা রয়েছে জাতীয় সংসদ প্রণীত কোন আইন সংবিধান বহির্ভূত কিনা বিশেষ করে মৌলিক অধিকার সম্পর্কে আলোচনা করে থাকে।
৫. প্রশাসনিক ট্রাইবুনাল: সংবিধানের 117 অনুচ্ছেদে কর্মচারী ও রাষ্ট্রায়ত্ত সম্পত্তি ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত বিষয়ে পর্যালোচনা জন্য সংশোধনীর দ্বারা এক বা একাধিক প্রশাসনিক ট্রাইবুনাল প্রতিষ্ঠা করতে পারবে।
সংবিধান অনুযায়ী বিচার বিভাগের অবস্থান:
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সংবিধানের বিচার বিভাগকে মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে।সংবিধান হচ্ছে দেশের সর্বোচ্চ আইন বাংলাদেশ সংবিধানের সুপ্রিমকোর্টের সংবিধান বিরোধী বিধিবিধানকে অবৈধ ঘোষণা করার ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে সংবিধানের 72 অনুচ্ছেদের বলা হয়েছে যে অন্য কোন আইন যদি এই সংবিধানের সাথে সংযোগ না হয় তাহলে এই আইনের সংশোধনী বাতিল হয়ে যাবে।
সংবিধানের 102 অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে j1 কোন সংক্ষুব্ধ ব্যক্তির আবেদনক্রমে এই সংবিধানের দ্বিতীয় বিভাগে দ্বারা অর্পিত অধিকারসমূহের যেকোনো একটি বলবৎ করার জন্য প্রজাতন্ত্রের বিষয়গুলির সাথে সম্পর্কিত কোন দায়িত্ব পালন ব্যক্তি সহ যে কোন ব্যক্তি বা কর্তৃপক্ষকে হাইকোর্টের বিভাগ উপযুক্ত নির্দেশনাবলী বা আদেশাবলী দান করতে পারবেন।
২. হাইকোর্ট বিভাগের নিকট যদি সন্তোষজনকভাবে প্রতীয়মান হয় যে আইন দ্বারাতার করণীয় কাজ করার জন্য নির্দেশ প্রদান করা বা প্রজাতন্ত্র অথবা প্রজাতন্ত্র বা স্থানীয় কর্তৃপক্ষের বিষয়গুলির সাথে সংশ্লিষ্ট যেকোনো দায়িত্বপালনরত ব্যক্তিরব্যক্তির কি তোর কোন কাজ বাকি তো কোন কার্যধারা আইনসঙ্গত কর্তৃত্ব ব্যতিরেকে করা হয়েছে বাগরি তো হয়েছে ও তার কোনো আইনগত কার্যকারিতা নেই বলে ঘোষণা করা।
সুপ্রিম কোর্ট: ThesThe Court: গঠন ও আসন: সুপ্রিম কোর্ট বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত বাংলাদেশ সংবিধানের 94অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে যে সুপ্রিম কোর্ট আমি বাংলাদেশকে একটি সর্বোচ্চ আদালত থাকবে এবং আপিল বিভাগও হাইকোর্ট বিভাগ নিয়ে গঠিত হবে।
প্রধান বিচারপতি এবং প্রত্যেক বিভাগে আসন গ্রহণ করার জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক বিচারক নিয়ে সুপ্রিম কোর্ট গঠিত হবে বিচারকদের প্রয়োজনীয় সংখ্যা রাষ্ট্রপতি প্রধান বিচারপতির আপিল বিভাগে আপিল বিভাগের বিচারকদের প্রয়োজনীয় সংখ্যা নির্ধারণ করবে রাষ্ট্রপতি প্রধান বিচারপতির আপিল বিভাগের বিচারক আপিল বিভাগে আসন গ্রহণ করবেন। অন্যান্য বিচারকগণ হাইকোর্টে আসন গ্রহণ করবেন।প্রধান বিচারপতি ও অন্যান্য বিচারকগণ বিচার কাজ করার ক্ষেত্রে স্বাধীন থাকবেন রাজধানীতে সুপ্রিম কোর্টের স্থায়ী আসন থাকবে তবে রাষ্ট্রপতির অনুমোদনক্রমে প্রধান বিচারপতির যেকোনো স্থানে সুপ্রিম কোর্টের অধিবেশন অনুষ্ঠান করতে পারবেন।
বিচারক নিয়োগ:
সংবিধানের 95 মসজিদে বলা হয়েছে যে প্রধান বিচারপতি রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিযুক্ত হবেন এবং প্রধান বিচারপতির সাথে পরামর্শ করেন রাষ্ট্রপতি অন্যান্য বিচারককে নিয়োগ দান করবেন।
বিচারক পদের যোগ্যতা:
সুপ্রিম কোর্টের বিচারক পদের জন্য নিম্নলিখিত যোগ্যতার অধিকারী হতে হবে
১. তাকে বাংলাদেশের নাগরিক হবে।
২. সুপ্রিমকোর্টে অনন্য 10 বছর অ্যাডভোকেট থাকতে হবে অথবা
৩. বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় সীমানার মধ্যে অনন্য 10 বছর কাল কোন বিচার বিভাগে পদে অধিষ্ঠিত থাকতে হবে অথবা
৪. সুপ্রিম কোর্টের বিচারক পদে নিয়োগ লাভের জন্য আইনের দ্বারা নির্ধারিত যোগ্যতা থাকতে হবে।
বিচারকদের পদের মেয়াদ কার্যকাল:
67 বছর বয়স পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টের বিচারক পদে বহাল থাকবেন তবে কোন বিচারপতি রাষ্ট্রপতি উদ্দেশ্য লিখিত পদত্যাগপত্র পেশ করে পদত্যাগ করতে পারেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারক পদ থেকে অবসর গ্রহণ করার পর তিনি কোন আদালতে পার্ক কর্তৃপক্ষের নিকট ওকালতি করতে পারবেন না এবং বিচার বিভাগীয় বাধা বিচারবিভাগীয় প্রজাতন্ত্রের কর্মে লাভজনক পদে নিয়োগ লাভের যোগ্য হবেন না।সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল অথবা অন্য কোনো শত্রু হতে প্রাপ্ত তথ্যে রাষ্ট্রপতি যদি মনে করেন যে কোন বিচারক শারীরিক বা মানসিক ও সমর্থনের কারণে তার পদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে অযোগ্যপ্রেমে পড়েছেন অথবা গুরুতর অসদাচরণের জন্য দোষী হয়েছেন সেক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতি সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল কে বিষয়টি সম্পর্কে তদন্ত করতে নির্দেশ দান করতে পারেন যদি তদন্ত রিপোর্টে দেখা যায় সুপ্রিম বিচারক তার পদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন অযোগ্য হয়ে পড়েছেন বা গুরুতর অসদাচরণের জন্য দোষী হয়েছেন তাহলে রাষ্ট্রপতি আদেশের দ্বারা বিচারপতি অপসারিত করবেন।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সংবিধানের বিচার বিভাগকে মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে।সংবিধান হচ্ছে দেশের সর্বোচ্চ আইন বাংলাদেশ সংবিধানের সুপ্রিমকোর্টের সংবিধান বিরোধী বিধিবিধানকে অবৈধ ঘোষণা করার ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে সংবিধানের 72 অনুচ্ছেদের বলা হয়েছে যে অন্য কোন আইন যদি এই সংবিধানের সাথে সংযোগ না হয় তাহলে এই আইনের সংশোধনী বাতিল হয়ে যাবে।
সংবিধানের 102 অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে j1 কোন সংক্ষুব্ধ ব্যক্তির আবেদনক্রমে এই সংবিধানের দ্বিতীয় বিভাগে দ্বারা অর্পিত অধিকারসমূহের যেকোনো একটি বলবৎ করার জন্য প্রজাতন্ত্রের বিষয়গুলির সাথে সম্পর্কিত কোন দায়িত্ব পালন ব্যক্তি সহ যে কোন ব্যক্তি বা কর্তৃপক্ষকে হাইকোর্টের বিভাগ উপযুক্ত নির্দেশনাবলী বা আদেশাবলী দান করতে পারবেন।
২. হাইকোর্ট বিভাগের নিকট যদি সন্তোষজনকভাবে প্রতীয়মান হয় যে আইন দ্বারাতার করণীয় কাজ করার জন্য নির্দেশ প্রদান করা বা প্রজাতন্ত্র অথবা প্রজাতন্ত্র বা স্থানীয় কর্তৃপক্ষের বিষয়গুলির সাথে সংশ্লিষ্ট যেকোনো দায়িত্বপালনরত ব্যক্তিরব্যক্তির কি তোর কোন কাজ বাকি তো কোন কার্যধারা আইনসঙ্গত কর্তৃত্ব ব্যতিরেকে করা হয়েছে বাগরি তো হয়েছে ও তার কোনো আইনগত কার্যকারিতা নেই বলে ঘোষণা করা।
সুপ্রিম কোর্ট: ThesThe Court: গঠন ও আসন: সুপ্রিম কোর্ট বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত বাংলাদেশ সংবিধানের 94অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে যে সুপ্রিম কোর্ট আমি বাংলাদেশকে একটি সর্বোচ্চ আদালত থাকবে এবং আপিল বিভাগও হাইকোর্ট বিভাগ নিয়ে গঠিত হবে।
প্রধান বিচারপতি এবং প্রত্যেক বিভাগে আসন গ্রহণ করার জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক বিচারক নিয়ে সুপ্রিম কোর্ট গঠিত হবে বিচারকদের প্রয়োজনীয় সংখ্যা রাষ্ট্রপতি প্রধান বিচারপতির আপিল বিভাগে আপিল বিভাগের বিচারকদের প্রয়োজনীয় সংখ্যা নির্ধারণ করবে রাষ্ট্রপতি প্রধান বিচারপতির আপিল বিভাগের বিচারক আপিল বিভাগে আসন গ্রহণ করবেন। অন্যান্য বিচারকগণ হাইকোর্টে আসন গ্রহণ করবেন।প্রধান বিচারপতি ও অন্যান্য বিচারকগণ বিচার কাজ করার ক্ষেত্রে স্বাধীন থাকবেন রাজধানীতে সুপ্রিম কোর্টের স্থায়ী আসন থাকবে তবে রাষ্ট্রপতির অনুমোদনক্রমে প্রধান বিচারপতির যেকোনো স্থানে সুপ্রিম কোর্টের অধিবেশন অনুষ্ঠান করতে পারবেন।
বিচারক নিয়োগ:
সংবিধানের 95 মসজিদে বলা হয়েছে যে প্রধান বিচারপতি রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিযুক্ত হবেন এবং প্রধান বিচারপতির সাথে পরামর্শ করেন রাষ্ট্রপতি অন্যান্য বিচারককে নিয়োগ দান করবেন।
বিচারক পদের যোগ্যতা:
সুপ্রিম কোর্টের বিচারক পদের জন্য নিম্নলিখিত যোগ্যতার অধিকারী হতে হবে
১. তাকে বাংলাদেশের নাগরিক হবে।
২. সুপ্রিমকোর্টে অনন্য 10 বছর অ্যাডভোকেট থাকতে হবে অথবা
৩. বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় সীমানার মধ্যে অনন্য 10 বছর কাল কোন বিচার বিভাগে পদে অধিষ্ঠিত থাকতে হবে অথবা
৪. সুপ্রিম কোর্টের বিচারক পদে নিয়োগ লাভের জন্য আইনের দ্বারা নির্ধারিত যোগ্যতা থাকতে হবে।
বিচারকদের পদের মেয়াদ কার্যকাল:
67 বছর বয়স পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টের বিচারক পদে বহাল থাকবেন তবে কোন বিচারপতি রাষ্ট্রপতি উদ্দেশ্য লিখিত পদত্যাগপত্র পেশ করে পদত্যাগ করতে পারেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারক পদ থেকে অবসর গ্রহণ করার পর তিনি কোন আদালতে পার্ক কর্তৃপক্ষের নিকট ওকালতি করতে পারবেন না এবং বিচার বিভাগীয় বাধা বিচারবিভাগীয় প্রজাতন্ত্রের কর্মে লাভজনক পদে নিয়োগ লাভের যোগ্য হবেন না।সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল অথবা অন্য কোনো শত্রু হতে প্রাপ্ত তথ্যে রাষ্ট্রপতি যদি মনে করেন যে কোন বিচারক শারীরিক বা মানসিক ও সমর্থনের কারণে তার পদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে অযোগ্যপ্রেমে পড়েছেন অথবা গুরুতর অসদাচরণের জন্য দোষী হয়েছেন সেক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতি সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল কে বিষয়টি সম্পর্কে তদন্ত করতে নির্দেশ দান করতে পারেন যদি তদন্ত রিপোর্টে দেখা যায় সুপ্রিম বিচারক তার পদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন অযোগ্য হয়ে পড়েছেন বা গুরুতর অসদাচরণের জন্য দোষী হয়েছেন তাহলে রাষ্ট্রপতি আদেশের দ্বারা বিচারপতি অপসারিত করবেন।

إرسال تعليق